,

‘নবীগঞ্জে ইউপি সদস্য মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে প্রকল্পের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ’ শিরোনামীয় সংবাদের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা

গতকাল ২৪ মে বৃহস্পতিবার দৈনিক হবিগঞ্জ সময় পত্রিকার  প্রথম পৃষ্টায় এবং দৈনিক প্রভাকর পত্রিকার শেষ পৃষ্টায়” নবীগঞ্জে ইউপি সদস্য মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে দুটি প্রকল্পের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ’ শিরোনামীয় সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। যাহা কখনো সঠিক নয়। কারণ যে প্রকল্পের কাজ দুই বছর পুর্বে করানো হয়েছে। তাই দুই বছর পর জনসাধারণের চলাচলে গুনগত মান ভাল থাকেনা। আমাকে দোষারোপ করে গুমগুমিয়া গ্রামের তছর উদ্দিনের পুত্র মোস্তাহিদ মিয়ার অভিযোগ দেখে ও বুঝে সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে। তাই আমার বক্তব্য হল, বিগত ২০১৬ সালে গুমগুমিয়া গ্রামের রাস্তা সংস্কার করানোর জন্য দুটি প্রকল্পের অধীনে কাজ করানো হয়েছে। আমার জানামতে তাহা সঠিক মত কাজ হয়েছে। এর পর ও কিছু লোক বিরোধীতা করবে। কারণ একজন লোক সবার কাছে এক সমান হয়না। বিগত ইউপি নির্বাচনে জয়ী হবার পর আমি গ্রাম্য পলিটিক্সের ভেরাজালে বন্দি রয়েছি। গ্রামের পুর্ব বিরোধ ও কোন্দলের কারনে  মোস্তাহিদকে দিয়ে অভিযোগ দেয়া হয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে সাংবাদিক ভাইয়েরা সংবাদ প্রকাশ করেছেন। এমনকি মোস্তাািহদ মিয়া নবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর যে অভিযোগ দিয়েছেন তাহা এখনো তদন্তাধীন রয়েছে। তদন্তেই বেড়িয়ে আসবে কে সঠিক এবং কে বেঠিক। সংবাদে আরো বলা হয়েছে এলাকার লোকজনদের কাছ থেকে এমনকি রাস্তা সংস্কারের নামে মেজর সুরঞ্জনের কাছ থেকে দশ হাজার টাকা টাকা এনে আত্মসাত করেছি। তাহা সম্পুর্ণ মিথ্যা। আমার নাম ভাঙ্গিয়ে যদি কেহ টাকা এনে থাকেন, তাহা হলে আমার কিছুই করার নেই। এতে আমি অপরাধী বলে মনে করিনা। যে বা যারা যার কাছেই টাকা দিয়েছেন তার কাছে গিয়ে অভিযোগ দিলে ভাল হবে। আমি যে টাকা বরাদ্ধ পেয়েছিলাম সেই বরাদ্ধ অনুযায়ীই কাজ করেছি। এতে কোন কারচুপি করিনী। পরিশেষে  আমাকে জড়িয়ে যে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে তাহা পড়ে সকল শ্রেণী-পেশার লোকজন বিভ্রান্তি না হতে অনুরোধ জানাচ্ছি। আমাকে জড়িয়ে যে সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে তাহার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
প্রতিবাদকারী
মোঃ মিজানুর রহমান
ইউপি সদস্য ১নং ওয়ার্ড
৭নং করগাঁও ইউপি
নবীগঞ্জ-হবিগঞ্জ


     এই বিভাগের আরো খবর